Thursday, February 14, 2013

People’s Shahbag, not of Partisans



An expatriate colleague was enthusiastically asking about Shahbag movement at the lunch table today in Kathmandu. Apparently, the rest folks at the table queued their curiosity about the happenings in Bangladesh. It was of extreme surprise to the Nepalese folks to learn about the Projonmo Chattar and its genesis. And it's yet hard to believe to many of them that this movement is people lead. I proudly pronounced- people of Bangladesh shows the state is of the people.
My shallow understanding reveals that the politics in Bangladesh is more polls based than people centric. In the course of time, politics has been populated and grabbed by the non-political careerists like retired bureaucrats and military officials, entrepreneurial monsters, teachers, and a couple of others non-political professionals. It’s, on the other hand, a shame that the career politicians having glorious history of activism have been competing with the newly sprouted so called politicians to secure their seats. Having said that, the politicians are expected to steer the country towards a prosperous next but their roles yet remain questioned.
Let me back to the Shahbag- power of the mass. It’s unprecedented since after the 71 although the anti-dictator movement of 90 deserves recognition but was entirely party lead transformation process from the autocracy to democracy. That was indeed a desired demonstration of leadership by the political leaders. But that’s not the case always and here the mass defeats the partisan politics.
The International Criminal Court’s verdict of lifelong imprisonment to Kader Mollah is indeed the origin of this people’s movement. It was unenvied- no doubt, as the killer of 344 lives and a number of other severe crimes should have been given verdict with the highest amount of punishment applicable by the laws of the country which was eventually the death penalty. The mass is the descendants of the three millions martyrs and three hundred thousand oppressed women. Hence, it’s obvious that the verdict would be unacceptable given the scale of crime while certain allegations have been proven in the trial. Apparently, it’s a spontaneous rejection of verdict by the mass and it has now forced the government to think again of the procedure of ICC specially the appeal process and its scope.
Since the beginning of the movement at Shahbag, politicians have become pro-active as per their characteristic to capitalise this movement for their own credibility. Parties came up with their own propositions. The BNP dreamed that this movement is the beginning of ouster of the present government while the Awami League intended to post themselves at the leadership role to this movement. Although, it’s worth mentioning that there were too much inconsistencies amongst the statements delivered by the different leaders of the parties. Most interestingly, some of the ruling alliance leaders commended the ICC for the verdict with affirmation to the independence of the ICC; but some of their mates united themselves with the voice of mass. Likewise, at the beginning although most of the opposition leaders managed to hold their tongues in this issue but a few like M.K. Anwar, et al jumped with a will to defend the culprits and a demand to abolish the ICC.
Since the beginning, a decision was strictly maintained not to let the movement be political emollient. A number of legislators-leaders came at Shahbag and attempted to talk to the mass and lately to unite, but ended up to worthless rigor. In some cases, mass chased them out of the spot, threw water bottles, and exhausted their anger loudly. Some veteran fellows came to extinguish off the mass anger but their efforts put more fuel onto their grievance.
So, who’s to lead- people or the politicians? Or what are the distinctions between leadership of them two? What I understand is the politicians deal with their partisan agenda. Their manifesto says a lot about the public welfare but at the end a very little is performed. The entire politics spins into a corrupt circle made by the people de-centric politicians. It has been seldom that one party recgnises some good things done by others, which is also a shame of our politics. So, it appears very difficult for the politicians to come out of their partisan interests.
But when the people move, as we saw it at Shahbag, they really don’t care about who is who and who’s from where unless anyone is with a camouflage from the rivals, i.e. anti-independence block. All the religious beliefs, political believe, social and economic status, age- all have been amalgamated at Shahbag. Here is the power of people over the politicians. People have demonstrated the victory of cognition, passion, intent, and on top of everything- love to the nation.
Now if I am asked- ain’t the politicians part of mass? I can explain my realisation in a way that the politicians are more obliged to their partisan interest than the national. But the mass have their only obligation to the nation. Here is the difference, I believe.

First published: http://en.sachalayatan.com/rataswaraniya/47947
Photo Courtesty- Tushar Dutta

হাঁক ছেড়ে বলো- আমাকে যায়না কেনা


তুমি হেঁটে গেছো রক্ত চাদরে মোড়া
রাজপথ ধরে। আর বেশি নেই যেতে।
টগবগ করে ছুটেছে কালের ঘোড়া,
অবিরাম ছোটা, কিসের হদিস পেতে?

তুমি জেনে গেছো পূর্বপুরুষে ঋণ,
আরো জেনে গেছো এসেছে শোধার পালা।
শাহবাগ ডাকে তোমায় ওহে নবীন,
শুধতে পিতার রক্ত ঋণের জ্বালা।

তোমার ধুলায় পিতার গলিত শব,
তোমার বাতাসে পুরনো দীর্ঘশ্বাস।
তোমার ভুবনে হায়নার কলরব,
খুনী ও অনাথে সমঝোতা সহবাস।

আজি সেই দিন- শুধবে জমানো দেনা।
হাঁক ছেড়ে বলো- "আমাকে যায়না কেনা।"

Sunday, April 8, 2012

চিটার আগুনে জ্বলে কৃষকের চিতা



চিটে পড়ে গেছে ক্ষেতভরা সব ধানে,
কৃষকের চোখে শর্ষেফুলের তারা।
মহাজন এসে বলে গেছে তার কানে,
জমির দলিল এবারও হলোনা ছাড়া।

ঋণের বোঝায় ঘাড় যেনো ভেঙে পড়ে।
ঘরে নেই ভাত, খিদেয় শিশুরা কাঁদে।
মাথা ঢাকতেই কাপড় থাকেনা ধড়ে।
জীবনাবর্ত চলমান মহা ফাঁদে।

শীর্ণ পাজর, গফুর-হারাণ ভাবে
চাষা হওয়াটা কি ছিলো কোনও অভিশাপ?
এভাবে না জানি আর কতোকাল যাবে,
প্রায়শ্চিত্তে কৃষক হওয়ার পাপ!

হাইব্রিড ধানে চিটে পড়া প্রান্তর,
সোনালী আশার গুড়ে ঢেলে দেয় বালি।
হাড়ে-পাঁজরাতে বেদনাতে জর্জর
রক্ত মেশানো ঘাম ঝরে খালি খালি।

হাইব্রীড কুটো গরুতে শোঁকেনা ভুলে
ছাগল-ভেড়ারও এ কুটোতে রুচিতে বাঁধে।
তবে কি কৃষক নেবে কুটো মুখে তুলে?
কিভাব নামাবে যতো ঋণ জমা কাঁধে?

মানুষের তরে ফসল ফলানো আজ
হয়ে গেছে যেনো কৃষকের মহা ভুল।
হয়তো কৃষক খুঁজবে অন্য কাজ
সরকার যদি না দেয় কিনারা-কূল।

এই বাংলার চাষা-কৃষকেরা যতো
যুগ যুগ ধরে লাঞ্ছিত-বঞ্চিত।
ফসলের আমদানী চলে অবিরত
বিদেশী বন্ধু রাখতে সদাই প্রীত।

ছবিসূত্র 

Friday, February 3, 2012

সীমান্তদস্যুদের জন্মকথা

(ডিসক্লেইমারঃ সাবধান, একটি বদ লেখা। আধঘুমের সময়ের ব্লগরব্লগর, সুতরাং লেখক নিজেই ব্যাখ্যা প্রদানে অসমর্থ হয়ে পড়তে পারে)।

ছাগলে-বরাহে করে রাম সহবাস
তুড়ীয় সুখের তোড়ে ছাগ-বরাহে দোঁহে মিলে সুতীব্র মহা শীৎকার তোলে।
অর্ধঘন্টা অর্গাজমে বরাহ ঘর্মাক্ত হয়, লোমাগ্রে তার ঘাম্র বিন্দু ঝোলে,
রেতঃপাতে রামছাগলে পুরে অভিলাষ।

ইহাতে বিভ্রান্তি ঈশ্বরের হৃদপটে
বরাহেতে নাহি চলে শৃঙ্গ-দাড়ি-ক্ষুরসকলি, ব্যা-ব্যা স্বরে হতে নারে পটু।
তেমনই ছাগলরামে হ্রস্বগ্রীবা বেমানান, ঘোঁত-ঘোঁত করা বড়ই শ্রুতি কটু।
তদুপরি পায়ুষ্কামে গর্ভধারণ ঘটে?!

বিভ্রান্তি সত্বেও ঈশ্বর জারী করে রায়
পায়ুষ্কামে জন্ম নেওয়া বিচিত্র এ প্রাণীকূল লোকসমাজে বিপদজনক হবে।
সুতরাং ইহাদেরে প্রেরণ করিলেন বর্ডারে, সেখানে চরিয়ে খেয়ে রবে।
শুনে এটা, সেগুলিরে কে বা আর পায়!

Tuesday, January 31, 2012

অমর একুশে এবং প্রফেসর জ্যাকসনের হোগা




যৌনাভ্যাসে আমি সমকামী নই এবং নিজের হোগা বাঁচিয়ে চলতে এতো বেশি তপর থাকতে হয় যে ডক্টর জ্যাকসনের হোগা নিয়ে চিন্তা করার ইচ্ছে এবং সময়, কোনওটাই আমার নেই। তবে হঠাদর্শনে এক্ষেত্রে একটু চিন্তিত হতেই হচ্ছে কারণ প্রফেসর জ্যাকসনের এই হোগা তার নিজের পাছা বা নিতম্ব নয়, এই হোগা হচ্ছে তার সংগঠন Historical Ontological Genuineness Association (HOGA), বাংলায় বলা যায় ঐতিহাসিক সত্তাতাত্বিক অকৃত্তিমতা সমিতি (গুগলানুবাদানুযায়ী)।


চিন্তিত হতে হতেই আবার থেমে গেলাম। কি লাভ চিন্তা করে? গোটা ব্যাপারটাই একটা শয়তানি কৌতুক। এবং এর হোতা হচ্ছে jorurikhobor.blogspot.com-এর আক্কেল খান নামের এডিটর-ইন-চিফ। তবে তার ইংরেজি লেখনিতে বেশ দখল আছে। আমি তার ইংরেজিতে লেখা ব্লগের (Government discovers Bhasa Andolon actually took place on 22nd February) কপি পেস্ট করতে চাচ্ছিনা, পাঠক চাইলে কষ্ট করে একটু ছবিতে চোখ বুলিয়ে নিন, ফাজলামির চুড়ান্ত দেখতে পাবেন। তবুও এর সারাংশ হচ্ছে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় এক গবেষনায় আবিষ্কৃত হয়েছে যে ভাষা আন্দোলন হয়েছিলো ১৯৫৩ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারী এবং শহীদদের নাম মনোয়ার, তানভীর, ফরহাদ, শাহরিয়ার এবং জেমস।

চিন্তিত হবোনা ভেবেও আবার চিন্তায় পেয়ে বসলো। তামাশা করতে করতে কিছু মানুষ কোন পর্যায়ে চলে যায় তা ভেবে চিন্তিত হতে হয় বৈকি! আজকে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস নিয়ে তামাশা করে ব্লগ লেখা হয়, কাল হয়তো আরও বড় কিছু নিয়ে তামাশা করে এরা ব্লগ লিখবে। এইসব মানুষের কাছে ইতিহাস বা চেতনার কোন মূল্যই নেই এবং এরা কোনও নৈতিকতা এবং মূল্যবোধ দ্বারা পরিচালিত হয়না; দেখে হতাশ হতে হয়!

হতাশা আরও বাড়ে যখন দেখি ফেসবুক, ইউটিউব আটকে দেওয়া হয় কিন্তু এইসব পাতা বহাল তবিয়তে থেকে যায়। ফেসবুক, ইউটিউব আটকে দেয়ার পক্ষে-বিপক্ষে নানা মত থাকতে পারে কিন্তু এইসব কৌতুক আটকে দিলে আমার তো মনে হয়না যে একটা মানুষও সেই আটকানোর বিপক্ষে কথা বলতে আসবে। ব্লগার এবং ব্লগপাঠকদের মধ্যে বিভিন্ন মতের মানুষ আছে। কিন্তু জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য বা সংস্কৃতি নিয়ে বানানো কৌতুক একমাত্র ছাগুদল ও তাদের সমগোত্রীয় ছাড়া অন্য কেউ উপভোগ করতে পারে বলে বিশ্বাস করিনা। আমি মনে করি আমাদের সকলকে ভূমিকা রাখতে হবে এইসব দুষ্টেরদলকে রুখতে।

(ব্লগস্পটে কি যেনো হয়েছে, উইন্ডোজ সমর্থিত ব্রাউজারগুলোর একটাতেও ব্লগস্পট খুলছে না। ভাগ্নে উবান্টু ব্যবহারকারী। সে পাতাটা খুলে স্ক্রীনশট করে মেইল করে দিলো।)

Friday, November 11, 2011

The government did not accept the challenge of Shajahan Khan

We don’t want to drive the vehicles any more. Rather, Ilyas Kanchan, Tarana Halim, and all other culprits who took part in the starvation should be brought on the steering wheel.

This was the remark of a bus driver on whose vehicle I was heading home the other day. With due respect to people of all professions, I wasn’t surprised at his harsh tone or the disparaging comment. Transport workers raving in defiant manners and throwing abusive comments are nothing new to the general commuters. This is quite characteristic of them. Many may remember, right before the last Eid-ul-Fitr when a ferry got stuck in a sunken island in the Padma –– and remained there for several days –– one of the passengers onboard was beaten by a driver of a truck owned by shipping minister Shajahan Khan. Interestingly enough, this was done in front of a rolling TV camera with some journalists present nearby. However, there are admittedly some transport workers who are gentle in nature and behaviour.

I was going home in Khulna on 25 October on a bus from Dhaka. It was dawn when we came to know about an indefinite transport strike to be enforced in 21 districts across the southwestern region. In what may be unprecedented, the strike was called by the Bangladesh Road Transport Owners-Workers Federation led by none other than the incumbent shipping minister, Shajahan Khan. It was called to press home an 11-point demand including release of all the detained drivers under article 302, including bus driver Jamir who caused the death of eminent film maker Tareq Masud and journalist Mishuk Munir. In their written memorandum, the strikers did not spell out Jamir’s name but there was an obvious reference to him. Shajahan Khan himself led the submission of the memorandum. When our bus was stopped in front of Khulna Maniktala CSD Warehouse, the driver expressed full support to the strike and promised to put his wheels on hold in solidarity. It was quite interesting to see that among the road blockers there were many holding placards demanding trial of the killers of recently murdered BNP labour leader Modasser Hossain.

I knew Shajahan Khan since 2001 when I was sent to assist our Madaripur Office for a couple of months. Our office was located at Tarmuguria village, close to the riverbank. We were shacked in the office by the noise of gun firing. People were watching the firing from the riverbank on the vehicle fleet of Khaleda Zia, led by Maznu Khan and the brother of Bahaudding Nasim; quick escape of the escort cops; and counter fire by Mujibur Rahman Sarwar from the convoy of Khaleda Zia. Actually, since that incident, I knew Shajahan Khan as a powerful politician. Then, I knew him as a minister, a transport sector leader, and more recently, as a transport monster.

Since the beginning of this term of the government led by his party, we observed him involving himself with various controversies. Once he proposed to affix ‘rates’ of extortion in road transportation routes across Bangladesh in the name of ‘subscription’ or in Bengali, ‘chanda’. Somehow the proposal couldn’t convince his minister-friend Syed Abul Hossain. Mr. Hossain cleared his position by saying that his ministry (communication) could never approve such an ‘illegal’ proposal.

Later on, Shajahan Khan came up with the most bizarre proposal of his term: issuing driving license to 28,000 drivers without any qualification test. The list proposed by the president and general secretary of the Federation and endorsed by Mr. Khan was about to be approved by the ministry of communication. But once again he was let down by Mr Hossain, thanks to public outcry against the proposition. The unfortunate killing of Tareq Masud and Mishuk Munir took Shajahan a bit off-guard, but with the subsequent launch of transport strike he planned to pull up his socks again. It is relevant to mention that the indignant strikers offered shoe-necklace on the posters of eminent film actor and the convener of “Demand of Safe Roads” movement Mr. Ilyas Kanchan. They also beat on his photograph with shoes.

In these connections, starvation programme at the Jatiya Shaheed Minar caused a myriad of debates, discussions, and bloggings, all expressing concern over the development of situation. But the government reacted in typical manner, extending blind support and endorsement for whatever its higher-ups say and do, despite their adverse consequence. Prime Minister Shekh Hasina had thus expressed her reaction to the masses who gathered at the Shaheed MInar on the Eid day demanding action against the ministers of communication and shipping:

The people who have gathered here have not travelled home. Then how do they know that they couldn’t travel home due to bad road conditions? If they start for home now, I believe they would reach home in a few hours. They shouldn’t obfuscate people while they aren’t traveling.

Such a stand by the prime minister against popular demand eventually gave authorisation to the wilfulness of Messrs. Hossain and Khan.

Though the transport strike was withdrawn after the commitment of due consideration by Communication Minister Mr. Syed Abul Hossain, his commitment on Jamir’s release was in a blur. From his statement, it appears that if Jamir is released, it would be a decision following the ruling of the court and hence he will clear out of any controversy.

However, it was heard that despite the withdrawal of the strike, violence erupted in several places. Massive vandalism took place in Jessore by the Transport Owners-Workers Federation led workers including an India-bound bus of Shyamali Paribahan where the driver and a security constable of Bangladesh Ansar was brutally beaten by iron rods. A physician-friend of mine was passing by that location by his private sedan and was ‘forgiven’ by the attackers only because he was a doctor with a Crescent sticker on his car’s windshield. Vandalism also took place at Sonadanga Bus Terminal in Khulna and several other places.

From our previous experiences we know, it is the general people who become the ultimate victim of these strike programmes. And now, if the very ministers of a government add fuel to the subdued fire of a certain quarter of people, it bodes omen and endangers public life beyond a ray of solution. Surprising but true, no criticism or pro-people statement has come out from the government about this strike. From that consideration, it can be argued whether the government itself was in favour of the strike. If this strike were called by the opposition, certainly it would have been denounced by the government with media propagation about how their programme affects peoples’ life and national economy. As a powerful minister of the government, Mr. Khan had the opportunity (and responsibility) to negotiate with the relevant ministries of the government as the 11 demands were relevant with the ministries of home, law and justice, and others. Instead, he threw the strike programme, causing immense suffering to the masses.

It cannot be told whether his decision of strike was whimsical or something else. Possibly he wanted to establish his uncompromising stand before his federation members by calling the strike. Or, may be it was just a demonstration of power through which he wanted to convey the message (to his ruling party colleagues and the opposition) that he alone can halt the whole country if he wishes. God knows why he would so wish!

Those who keep abreast of the political developments in this country know what the current prime minister promised once: that if in opposition, her party would never call any strike. They are not even in opposition now and they started calling strike already! How ironic!! While her government is vocal against the strike, road march and other programmes of the opposition, her silence about the Shajahan Khan-induced strike indicates that her government has not accepted the challenge thrown by Shajahan Khan. We have to wait to see his next action. The Federation has called further strike for an indefinite period of time in Khulna division from 20th November 2011. So, it seems that we have wait for some more time to clearly understand the ambition of Shajahan Khan.
Photo Courtesy: www.newsbnn.com

Thursday, October 20, 2011

সৈদ্যাবুল আর খান্শাজাহানের সম্পর্কের পালাবদল


আবুল আর শাজাহানে গলাগলি করে, ওরে ভাই
বুকে আয়, আয় বুকে, তুই ছাড়া মোর কেহ নাই।

আকাশে পাতালে তুই লাখো কোটি সেতু দে রে ভরে,
আমি আছি শাজাহান, দিল-জান দিয়ে দেবো তোরে।
কিন্তু আমারে তরে ঝরে যেনো বখরার ঢল।
দোস্তো মানুষ তুই, কি বা আর কবো তোরে বল?

মিটিঙে যদিও আমি বিরোধিতা করেছিনু তোরে
চাঁদাবাজী ইস্যুটাতে। কিন্তু রাখিস তুই ধরে,
আবুইল্যা ছাড়া তোর দরদী কোথায় পাবি বল?
চাঁদার বখরা নিয়ে যেনো ভাই করিসনে ছল।

ফাইল বোঝাই করে সেতু আসে সেতু চলে যায়।
হতবাক শাজাহান বখরার দেখা নাহি পায়।
বড় আক্ষেপ নিয়ে আবুইল্যা ফ্যাল ফ্যাল চায়,
বস্তা বস্তা ভরে চাঁদার টাকারা সরে যায়।

তুই শালা বদমাশ, হারামীর রক্তের ছাও।
আমার বখরা মেরে দেখি বাছা কতদুরে যাও।
তুই শালা বদরাজ, চাঁদা খেলি পথে-জলে-ঘাটে
মেরেছিস ভাগা, তোরে ফেলবো ঠিকই আমি বাঁটে।

চোপরাহ বেতমীজ, নকল সৈয়দ কোথাকার।
জবান সামাল কর, কোথাকার খান-খাকছার।
বখরা ভাগার ডিলে, নেমে আসে হতাশার বাণ।
কপাল চাপড়ে কাঁদে সৈদ্যাবুল-খান্শাজাহান।

আবুল আর শাজাহানে গালাগালি করে, ওরে ভাই,
তোর মতো বাটপার এভুবনে দুই পিস নাই।
বঙ্গমাতার কাছে দাখিল করবো ফরিয়াদ,
মন্ত্রীসভার থেকে শীর্ঘই যেনো তোরে দেন বাদ।