My Blogs
Thursday, February 14, 2013
হাঁক ছেড়ে বলো- আমাকে যায়না কেনা
তুমি হেঁটে গেছো রক্ত চাদরে মোড়া
রাজপথ ধরে। আর বেশি নেই যেতে।
টগবগ করে ছুটেছে কালের ঘোড়া,
অবিরাম ছোটা, কিসের হদিস পেতে?
রাজপথ ধরে। আর বেশি নেই যেতে।
টগবগ করে ছুটেছে কালের ঘোড়া,
অবিরাম ছোটা, কিসের হদিস পেতে?
তুমি জেনে গেছো পূর্বপুরুষে ঋণ,
আরো জেনে গেছো এসেছে শোধার পালা।
শাহবাগ ডাকে তোমায় ওহে নবীন,
শুধতে পিতার রক্ত ঋণের জ্বালা।
আরো জেনে গেছো এসেছে শোধার পালা।
শাহবাগ ডাকে তোমায় ওহে নবীন,
শুধতে পিতার রক্ত ঋণের জ্বালা।
তোমার ধুলায় পিতার গলিত শব,
তোমার বাতাসে পুরনো দীর্ঘশ্বাস।
তোমার ভুবনে হায়নার কলরব,
খুনী ও অনাথে সমঝোতা সহবাস।
তোমার বাতাসে পুরনো দীর্ঘশ্বাস।
তোমার ভুবনে হায়নার কলরব,
খুনী ও অনাথে সমঝোতা সহবাস।
আজি সেই দিন- শুধবে জমানো দেনা।
হাঁক ছেড়ে বলো- "আমাকে যায়না কেনা।"
হাঁক ছেড়ে বলো- "আমাকে যায়না কেনা।"
Sunday, April 8, 2012
চিটার আগুনে জ্বলে কৃষকের চিতা
চিটে পড়ে গেছে ক্ষেতভরা সব ধানে,
কৃষকের চোখে শর্ষেফুলের তারা।
মহাজন এসে বলে গেছে তার কানে,
“জমির দলিল এবারও হলোনা ছাড়া।“
ঋণের বোঝায় ঘাড় যেনো ভেঙে পড়ে।
ঘরে নেই ভাত, খিদেয় শিশুরা কাঁদে।
মাথা ঢাকতেই কাপড় থাকেনা ধড়ে।
জীবনাবর্ত চলমান মহা ফাঁদে।
শীর্ণ পাজর, গফুর-হারাণ ভাবে
চাষা হওয়াটা কি ছিলো কোনও অভিশাপ?
এভাবে না জানি আর কতোকাল যাবে,
প্রায়শ্চিত্তে কৃষক হওয়ার পাপ!
হাইব্রিড ধানে চিটে পড়া প্রান্তর,
সোনালী আশার গুড়ে ঢেলে দেয় বালি।
হাড়ে-পাঁজরাতে বেদনাতে জর্জর
রক্ত মেশানো ঘাম ঝরে খালি খালি।
হাইব্রীড কুটো গরুতে শোঁকেনা ভুলে
ছাগল-ভেড়ারও এ কুটোতে রুচিতে বাঁধে।
তবে কি কৃষক নেবে কুটো মুখে তুলে?
কিভাব নামাবে যতো ঋণ জমা কাঁধে?
মানুষের তরে ফসল ফলানো আজ
হয়ে গেছে যেনো কৃষকের মহা ভুল।
হয়তো কৃষক খুঁজবে অন্য কাজ
সরকার যদি না দেয় কিনারা-কূল।
এই বাংলার চাষা-কৃষকেরা যতো
যুগ যুগ ধরে লাঞ্ছিত-বঞ্চিত।
ফসলের আমদানী চলে অবিরত
বিদেশী
বন্ধু রাখতে সদাই প্রীত।ছবিসূত্র
Friday, February 3, 2012
সীমান্তদস্যুদের জন্মকথা
(ডিসক্লেইমারঃ সাবধান, একটি বদ লেখা। আধঘুমের সময়ের ব্লগরব্লগর, সুতরাং লেখক নিজেই ব্যাখ্যা প্রদানে অসমর্থ হয়ে পড়তে পারে)।
ছাগলে-বরাহে করে রাম সহবাস
তুড়ীয় সুখের তোড়ে ছাগ-বরাহে দোঁহে মিলে সুতীব্র মহা শীৎকার তোলে।
অর্ধঘন্টা অর্গাজমে বরাহ ঘর্মাক্ত হয়, লোমাগ্রে তার ঘাম্র বিন্দু ঝোলে,
রেতঃপাতে রামছাগলে পুরে অভিলাষ।
ইহাতে বিভ্রান্তি ঈশ্বরের হৃদপটে
বরাহেতে নাহি চলে শৃঙ্গ-দাড়ি-ক্ষুরসকলি, ব্যা-ব্যা স্বরে হতে নারে পটু।
তেমনই ছাগলরামে হ্রস্বগ্রীবা বেমানান, ঘোঁত-ঘোঁত করা বড়ই শ্রুতি কটু।
তদুপরি পায়ুষ্কামে গর্ভধারণ ঘটে?!
বিভ্রান্তি সত্বেও ঈশ্বর জারী করে রায়
পায়ুষ্কামে জন্ম নেওয়া বিচিত্র এ প্রাণীকূল লোকসমাজে বিপদজনক হবে।
সুতরাং ইহাদেরে প্রেরণ করিলেন বর্ডারে, সেখানে চরিয়ে খেয়ে রবে।
শুনে এটা, সেগুলিরে কে বা আর পায়!
ছাগলে-বরাহে করে রাম সহবাস
তুড়ীয় সুখের তোড়ে ছাগ-বরাহে দোঁহে মিলে সুতীব্র মহা শীৎকার তোলে।
অর্ধঘন্টা অর্গাজমে বরাহ ঘর্মাক্ত হয়, লোমাগ্রে তার ঘাম্র বিন্দু ঝোলে,
রেতঃপাতে রামছাগলে পুরে অভিলাষ।
ইহাতে বিভ্রান্তি ঈশ্বরের হৃদপটে
বরাহেতে নাহি চলে শৃঙ্গ-দাড়ি-ক্ষুরসকলি, ব্যা-ব্যা স্বরে হতে নারে পটু।
তেমনই ছাগলরামে হ্রস্বগ্রীবা বেমানান, ঘোঁত-ঘোঁত করা বড়ই শ্রুতি কটু।
তদুপরি পায়ুষ্কামে গর্ভধারণ ঘটে?!
বিভ্রান্তি সত্বেও ঈশ্বর জারী করে রায়
পায়ুষ্কামে জন্ম নেওয়া বিচিত্র এ প্রাণীকূল লোকসমাজে বিপদজনক হবে।
সুতরাং ইহাদেরে প্রেরণ করিলেন বর্ডারে, সেখানে চরিয়ে খেয়ে রবে।
শুনে এটা, সেগুলিরে কে বা আর পায়!
Tuesday, January 31, 2012
অমর একুশে এবং প্রফেসর জ্যাকসনের হোগা
যৌনাভ্যাসে আমি সমকামী নই এবং নিজের হোগা বাঁচিয়ে চলতে
এতো বেশি তৎপর থাকতে হয় যে
ডক্টর জ্যাকসনের হোগা নিয়ে চিন্তা করার ইচ্ছে এবং সময়, কোনওটাই আমার নেই। তবে হঠাৎদর্শনে এক্ষেত্রে একটু চিন্তিত হতেই
হচ্ছে কারণ প্রফেসর জ্যাকসনের এই হোগা তার নিজের পাছা বা নিতম্ব নয়, এই হোগা হচ্ছে
তার সংগঠন Historical Ontological Genuineness Association (HOGA), বাংলায় বলা যায় ঐতিহাসিক সত্তাতাত্বিক অকৃত্তিমতা সমিতি (গুগলানুবাদানুযায়ী)।
চিন্তিত হতে হতেই আবার থেমে গেলাম। কি লাভ চিন্তা করে? গোটা
ব্যাপারটাই একটা শয়তানি কৌতুক। এবং এর হোতা হচ্ছে jorurikhobor.blogspot.com-এর আক্কেল খান নামের এডিটর-ইন-চিফ। তবে তার ইংরেজি লেখনিতে বেশ দখল আছে। আমি
তার ইংরেজিতে লেখা ব্লগের (Government discovers Bhasa Andolon actually took
place on 22nd February) কপি পেস্ট করতে
চাচ্ছিনা, পাঠক চাইলে কষ্ট করে একটু ছবিতে চোখ বুলিয়ে নিন, ফাজলামির চুড়ান্ত দেখতে
পাবেন। তবুও এর সারাংশ হচ্ছে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় এক গবেষনায় আবিষ্কৃত হয়েছে যে ভাষা
আন্দোলন হয়েছিলো ১৯৫৩ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারী এবং শহীদদের নাম মনোয়ার, তানভীর,
ফরহাদ, শাহরিয়ার এবং জেমস।
চিন্তিত হবোনা ভেবেও আবার চিন্তায় পেয়ে বসলো। তামাশা
করতে করতে কিছু মানুষ কোন পর্যায়ে চলে যায় তা ভেবে চিন্তিত হতে হয় বৈকি! আজকে ভাষা
আন্দোলনের ইতিহাস নিয়ে তামাশা করে ব্লগ লেখা হয়, কাল হয়তো আরও বড় কিছু নিয়ে তামাশা
করে এরা ব্লগ লিখবে। এইসব মানুষের কাছে ইতিহাস বা চেতনার কোন মূল্যই নেই এবং এরা
কোনও নৈতিকতা এবং মূল্যবোধ দ্বারা পরিচালিত হয়না; দেখে হতাশ হতে হয়!
হতাশা আরও বাড়ে যখন দেখি ফেসবুক, ইউটিউব আটকে দেওয়া হয়
কিন্তু এইসব পাতা বহাল তবিয়তে থেকে যায়। ফেসবুক, ইউটিউব আটকে দেয়ার পক্ষে-বিপক্ষে
নানা মত থাকতে পারে কিন্তু এইসব কৌতুক আটকে দিলে আমার তো মনে হয়না যে একটা মানুষও
সেই আটকানোর বিপক্ষে কথা বলতে আসবে। ব্লগার এবং ব্লগপাঠকদের মধ্যে বিভিন্ন মতের
মানুষ আছে। কিন্তু জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য বা সংস্কৃতি নিয়ে বানানো কৌতুক একমাত্র
ছাগুদল ও তাদের সমগোত্রীয় ছাড়া অন্য কেউ উপভোগ করতে পারে বলে বিশ্বাস করিনা। আমি
মনে করি আমাদের সকলকে ভূমিকা রাখতে হবে এইসব দুষ্টেরদলকে রুখতে।
Friday, November 11, 2011
The government did not accept the challenge of Shajahan Khan
We don’t want to drive the vehicles any more. Rather, Ilyas Kanchan, Tarana Halim, and all other culprits who took part in the starvation should be brought on the steering wheel.
This was
the remark of a bus driver on whose vehicle I was heading home the other day.
With due respect to people of all professions, I wasn’t surprised at his harsh
tone or the disparaging comment. Transport workers raving in defiant manners
and throwing abusive comments are nothing new to the general commuters. This is
quite characteristic of them. Many may remember, right before the last
Eid-ul-Fitr when a ferry got stuck in a sunken island in the Padma –– and remained
there for several days –– one of the passengers onboard was beaten by a driver
of a truck owned by shipping minister Shajahan Khan. Interestingly enough, this
was done in front of a rolling TV camera with some journalists present nearby.
However, there are admittedly some transport workers who are gentle in nature
and behaviour.
I was going
home in Khulna on 25 October on a bus from Dhaka. It was dawn when we came to know about an indefinite
transport strike to be enforced in 21 districts across the southwestern region.
In what may be unprecedented, the strike was called by the Bangladesh Road
Transport Owners-Workers Federation led by none other than the incumbent shipping
minister, Shajahan Khan. It was called to press home an 11-point demand
including release of all the detained drivers under article 302, including bus
driver Jamir who caused the death of eminent film maker Tareq Masud and
journalist Mishuk Munir. In their written memorandum, the strikers did not
spell out Jamir’s name but there was an obvious reference to him. Shajahan Khan
himself led the submission of the memorandum. When our bus was stopped in front
of Khulna Maniktala CSD Warehouse, the driver expressed full support to the strike
and promised to put his wheels on hold in solidarity. It was quite interesting
to see that among the road blockers there were many holding placards demanding
trial of the killers of recently murdered BNP labour leader Modasser Hossain.
I knew Shajahan
Khan since 2001 when I was sent to assist our Madaripur Office for a couple of
months. Our office was located at Tarmuguria village, close to the riverbank. We were shacked in the office by the noise of gun firing.
People were watching the firing from the riverbank on the vehicle fleet of
Khaleda Zia, led by Maznu Khan and the brother of Bahaudding Nasim; quick
escape of the escort cops; and counter fire by Mujibur Rahman Sarwar from
the convoy of Khaleda Zia. Actually, since that incident, I knew Shajahan Khan
as a powerful politician. Then, I knew him as a minister, a transport sector
leader, and more recently, as a transport monster.
Since the
beginning of this term of the government led by his party, we observed him involving
himself with various controversies. Once he
proposed to affix ‘rates’ of extortion in road transportation routes across Bangladesh in
the name of ‘subscription’ or in Bengali, ‘chanda’. Somehow the proposal
couldn’t convince his minister-friend Syed Abul Hossain. Mr. Hossain cleared
his position by saying that his ministry (communication) could never approve
such an ‘illegal’ proposal.
Later on, Shajahan
Khan came up with the most bizarre proposal of his term: issuing driving
license to 28,000 drivers without any qualification test. The list proposed by
the president and general secretary of the Federation and endorsed by Mr. Khan
was about to be approved by the ministry of communication. But once again he was
let down by Mr Hossain, thanks to public outcry against the proposition. The unfortunate
killing of Tareq Masud and Mishuk Munir took Shajahan a bit off-guard, but with
the subsequent launch of transport strike he planned to pull up his socks
again. It is relevant to mention that the indignant strikers offered
shoe-necklace on the posters of eminent film actor and the convener of “Demand
of Safe Roads” movement Mr. Ilyas Kanchan. They also beat on his photograph with
shoes.
In these
connections, starvation programme at the Jatiya Shaheed Minar caused a myriad
of debates, discussions, and bloggings, all expressing concern over the
development of situation. But the government reacted in typical manner,
extending blind support and endorsement for whatever its higher-ups say and do,
despite their adverse consequence. Prime Minister Shekh Hasina had thus expressed
her reaction to the masses who gathered at the Shaheed MInar on the Eid day
demanding action against the ministers of communication and shipping:
The people who have gathered here have not travelled home. Then how do they know that they couldn’t travel home due to bad road conditions? If they start for home now, I believe they would reach home in a few hours. They shouldn’t obfuscate people while they aren’t traveling.
Such a
stand by the prime minister against popular demand eventually gave authorisation
to the wilfulness of Messrs. Hossain and Khan.
Though the transport
strike was withdrawn after the commitment of due consideration by Communication
Minister Mr. Syed Abul Hossain, his commitment on Jamir’s release was in a
blur. From his statement, it appears that if Jamir is released, it would be a
decision following the ruling of the court and hence he will clear out of any
controversy.
However, it
was heard that despite the withdrawal of the strike, violence erupted in
several places. Massive vandalism took place in Jessore by the Transport Owners-Workers
Federation led workers including an India-bound bus of Shyamali Paribahan where
the driver and a security constable of Bangladesh Ansar was brutally beaten by
iron rods. A physician-friend of mine was passing by that location by his
private sedan and was ‘forgiven’ by the attackers only because he was a doctor
with a Crescent sticker on his car’s windshield. Vandalism also took place at
Sonadanga Bus Terminal in Khulna
and several other places.
From our previous
experiences we know, it is the general people who become the ultimate victim of
these strike programmes. And now, if the very ministers of a government add fuel
to the subdued fire of a certain quarter of people, it bodes omen and endangers
public life beyond a ray of solution. Surprising but true, no criticism or
pro-people statement has come out from the government about this strike. From
that consideration, it can be argued whether the government itself was in
favour of the strike. If this strike were called by the opposition, certainly
it would have been denounced by the government with media propagation about how
their programme affects peoples’ life and national economy. As a powerful
minister of the government, Mr. Khan had the opportunity (and responsibility) to
negotiate with the relevant ministries of the government as the 11 demands were
relevant with the ministries of home, law and justice, and others. Instead, he
threw the strike programme, causing immense suffering to the masses.
It cannot
be told whether his decision of strike was whimsical or something else. Possibly
he wanted to establish his uncompromising stand before his federation members
by calling the strike. Or, may be it was just a demonstration of power through which
he wanted to convey the message (to his ruling party colleagues and the
opposition) that he alone can halt the whole country if he wishes. God knows
why he would so wish!
Those
who keep abreast of the political developments in this country know what the current
prime minister promised once: that if in opposition, her party would never call
any strike. They are not even in opposition now and they started calling strike
already! How ironic!! While her government is vocal against the strike, road
march and other programmes of the opposition, her silence about the Shajahan
Khan-induced strike indicates that her government has not accepted the
challenge thrown by Shajahan Khan. We have to wait to see his next action. The Federation
has called further strike for an indefinite period of time in Khulna division from 20th November
2011. So, it seems that we have wait for some more time to clearly understand
the ambition of Shajahan Khan.
Photo Courtesy: www.newsbnn.com
Thursday, October 20, 2011
সৈদ্যাবুল আর খান্শাজাহানের সম্পর্কের পালাবদল
আবুল আর শাজাহানে গলাগলি করে, “ওরে ভাই
বুকে আয়, আয় বুকে, তুই ছাড়া মোর কেহ নাই।”
আকাশে পাতালে তুই লাখো কোটি সেতু দে রে ভরে,
আমি আছি শাজাহান, দিল-জান দিয়ে দেবো তোরে।
কিন্তু আমারে তরে ঝরে যেনো বখরার ঢল।
দোস্তো মানুষ তুই, কি বা আর ক’বো তোরে বল?
মিটিঙে যদিও আমি বিরোধিতা করেছিনু তোরে
চাঁদাবাজী ইস্যুটাতে। কিন্তু রাখিস তুই ধরে,
আবুইল্যা ছাড়া তোর দরদী কোথায় পাবি বল?
চাঁদার বখরা নিয়ে যেনো ভাই করিসনে ছল।
ফাইল বোঝাই করে সেতু আসে সেতু চলে যায়।
হতবাক শাজাহান বখরার দেখা নাহি পায়।
বড় আক্ষেপ নিয়ে আবুইল্যা ফ্যাল ফ্যাল চায়,
বস্তা বস্তা ভরে চাঁদার টাকারা সরে যায়।
তুই শালা বদমাশ, হারামীর রক্তের ছাও।
আমার বখরা মেরে দেখি বাছা কতদুরে যাও।
তুই শালা বদরাজ, চাঁদা খেলি পথে-জলে-ঘাটে
মেরেছিস ভাগা, তোরে ফেলবো ঠিকই আমি বাঁটে।
চোপরাহ বেতমীজ, নকল সৈয়দ কোথাকার।
জবান সামাল কর, কোথাকার খান-খাকছার।
বখরা ভাগার ডিলে, নেমে আসে হতাশার বাণ।
কপাল চাপড়ে কাঁদে সৈদ্যাবুল-খান্শাজাহান।
আবুল আর শাজাহানে গালাগালি করে, “ওরে ভাই,
তোর মতো বাটপার এভুবনে দুই পিস নাই।
বঙ্গমাতার কাছে দাখিল করবো ফরিয়াদ,
মন্ত্রীসভার
থেকে শীর্ঘই যেনো তোরে দেন বাদ।”
Subscribe to:
Posts (Atom)